বৈশিষ্ট্য : গাছের উচ্চতা ৫৫-৬০ সেন্টিমিটার। প্রতি গাছে পডের সংখ্যা ৪০-৪৫টি এবং প্রতিটি পডে ১০-১২টি বীজ থাকে। বীজগুলো শুষ্ক ও হলুদাভ বাদামী বর্ণের। এ জাতে রোগ বালাই নেই বললেই চলে।
উপযোগী এলাকা : বাংলাদেশের সর্বত্র
বপনের সময় : কার্তিক (মধ্য অক্টোবর – মধ্য নভেম্বর)
মাড়াইয়ের সময়: চৈত্র (মধ্য মার্চ – মধ্য এপ্রিল)
বীজ/চারার হার: ১৫-২০কেজি/হে. (ছিটিয়ে বপনের ক্ষেত্রে), ১০-১৫ কেজি/হে. (সারিতে বপনের ক্ষেত্রে)
বপন/ রোপনের দূরত্ব: সারি-সারি ৩০ সেমি, গাছ-গাছ ৫ সেমি (চারা পাতলা করণের মাধ্যমে)
ফলন: ১.২-১.৫ টন/হে.
উপযোগী এলাকা : বাংলাদেশের সর্বত্র
বপনের সময় : কার্তিক (মধ্য অক্টোবর – মধ্য নভেম্বর)
মাড়াইয়ের সময়: চৈত্র (মধ্য মার্চ – মধ্য এপ্রিল)
বীজ/চারার হার: ১৫-২০কেজি/হে. (ছিটিয়ে বপনের ক্ষেত্রে), ১০-১৫ কেজি/হে. (সারিতে বপনের ক্ষেত্রে)
বপন/ রোপনের দূরত্ব: সারি-সারি ৩০ সেমি, গাছ-গাছ ৫ সেমি (চারা পাতলা করণের মাধ্যমে)
ফলন: ১.৮-২.১ টন/হে.

বারি মেথী-২
রোগবালাই ও দমন ব্যবস্থা

গোড়া পচা রোগ
গোড়া পচা রোগ
দমন ব্যবস্থা:
১. জমিতে বেশি রস থাকলে এই রোগ বেশি হয়। তাই জমিতে পরিমিত রস রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই জমিতে পানি বাঁধতে দেয়া যাবে না।
২. ছোট চারায় এই রোগ বেশি হয় তাই চারা যথা সময়ে পাতলা করে দিতে হবে।
৩. রোগের প্রাদূরভাব দেখা দিলে কার্বেনডাজিম (অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি) প্রতি লিটারে ২ গ্রাম হারে ৭ দিন পর পর ৩-৪ বার গাছের গোড়ায় স্প্রে করতে হবে।
পোকামাকড় ও দমন ব্যবস্থা
দমন ব্যবস্থা:
সার ব্যবস্থাপনা
সারের নাম | মোট পরিমাণ | শেষ চাষের সময় প্রয়োগ | পরবর্তী পরিচর্যা হিসেবে প্রয়োগ |
গোবর | ৫টন | সব | – |
ইউরিয়া | ১৭৫কেজি | ৮৮কেজি | ৮৭কেজি |
টিএসপি | ১৭৫কেজি | সব | – |
এমওপি | ১৩৫কেজি | সব | – |
জিপসাম | ১১০কেজি | সব | – |
সম্পূর্ন গোবর সার, টিএসপি, এমপি, জিপসাম এবং অর্ধেক ইউরিয়া শেষ চাষের সময় দিতে হবে। বাকী ইউরিয়া লাগানোর ৩০ দিন পর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
You must log in to post a comment.