পরিবার Cyprinidae , বৈজ্ঞানিক নাম Labeo erythrurus
থাইল্যান্ড এদের স্বদেশ বলে মনে করা হয়। এদের লম্বাকৃতির টর্পেডো-জলজাহাজের মতো শরীর। সোজা পেট। পিঠের দিকটা অনেকটা ত্রিকোণাকৃতি। মুখ চুষে ও চিবিয়ে খাওয়ার উপযুক্ত। মুখের সামনে দু’ জোড়া শুঁড়ের মতো থাকে। পিঠের দিকের রঙ ধূসর, নীলচে, কালো হয়ে থাকে। নীচের দিকে রঙ একেবারে হালকা। সমস্ত পাখনা লাল রঙের। এদের দৈর্ঘ্য ১২ সেমি মতো হয়ে থাকে। মেয়েদের পেট একটু ঝোলা ও ফোলা। ক্ষুদ্র প্রাণী-খাবারই এদের বেশি পছন্দের, উদ্ভিদ খাদ্য এবং তৈরি খাবারও ওরা ভালোই খায়। এদের বাচ্চারা এক সঙ্গে দল বেঁধে থাকতে বেশি পছন্দ করে। অন্য মাছের সঙ্গে এই জাতীয় মাছেদের বসবাসে কোনও সমস্যা হয় না। এরা জলের নীচের দিকে থাকতে বেশি চায়, উপরেও ঘোরাফেরা করে।
বংশ বিস্তার
এদের প্রাকৃতিক উপায়ে প্রজনন যেমন সম্ভব তেমনই সাধারণ বড় মাছের মতো প্রণোদিত প্রজননও করানো যায়।
এই রকম নানা জাতি ও প্রজাতির মাছ আছে যেগুলো অ্যাকোয়ারিয়ামকে অলঙ্কৃত করে। এ ছাড়া জলাশয়ের আকার, আকৃতি, প্রকৃতি, জলবায়ু, দর্শকের পছন্দের ইত্যাদিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা সাধারণ মাছকেও অ্যাকোয়ারিয়ামে বদ্ধ করে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি।
You must log in to post a comment.