এটা জীবাণুঘটিত রোগ। কাতলা মাছকেই বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এই রোগে মাছ অন্ধ হয়ে যায়। প্রতিকার : বেশি আকারে এই রোগ দেখা দিলে সম্পূর্ণ মাছ তুলে অন্যত্র ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। পুকুরে চুন দিয়ে শোধন করা দরকার। জল শুকিয়ে নিয়ে চুন প্রয়োগ করলে বেশি ভালো ফল পাওয়া যায়। আক্রান্ত মাছকে ধরে লিটার প্রতি ৮ মিলিগ্রাম […]
এই রোগের কারণ মিস্কোস্পোরিডিয়াম নামে এক ধরনের এক কোষী প্রাণী। সাধারণত ছোট মাছ বা মাছের পোনা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। জলাশয়ে যদি জল কম থাকে, নোংরা, পচা বা আবদ্ধ জলে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি হয়। জলাশয়ে খুব বেশি মাছ থাকলে এই রোগ হতে পারে। এই রোগের জন্য যদিও হঠাৎ–ই দু-এক দিনের মধ্যেই মড়কের আকার […]
রোগের কারণ ও লক্ষণ : অ্যারোমোনাস ও মিক্সো ব্যাকটেরিয়া দিয়ে এ রোগ হয়। দেহের পিচ্ছিল পদার্থ কমে যায়। লেজ ও পাখনায় সাদাটে দাগ দেখা যায়। লেজ ও পাখনায় পচন ধরে। লেজ ও পাখনার পর্দা ছিড়ে যায়। লেজ ও পাখনা খসে পড়ে। রক্তশূন্যতা দেখা দেয় ও রঙ ফ্যাকাশে হয়। মাছ দেহের ভারসাম্য হারায়। মাছ ঝাঁকুনি দিয়ে চলাফেরা […]
রোগের কারণ : ব্যাকটেরিয়া দিয়ে এ রোগ হয়। আর লক্ষণ হলো : মাছের পেটে তরল পদার্থ জমে পেট ফুলে যায়। মাছ চিৎ হয়ে ভেসে উঠে। ভারসাম্যহীন চলাফেরা করে। হলুদ বা সবুজ রঙের পিচ্ছিল তরল পদার্থ বের হয়। দেহের পিচ্ছিল পদার্থ থাকে না। প্রতিরোধ ও প্রতিকার : হাত দিয়ে পেট চেপে তরল পদার্থ বের করা। জৈব […]